বিভিন্ন ভাষায় পরিবর্তন করুন

রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৪

মোবাইল ফোনের দাগ দুর করার উপায়

আপনার শখের মোবাইল ফোনটিতে ছোটখাটো আঁচড় লেগে গেলে মন নিশ্চয়ই খারাপ হয়। আঁচড় বা দাগ সারাতে আপনি কিন্তু নিজেই হয়ে যেতে পারেন মেকানিক। কোনো কিছুর ঘষা লেগে কিংবা হাত থেকে পড়ে মোবাইল ফোনে যে দাগ বা আঁচড় পড়ে, তা সারানোর উপকরণ আপনার হাতের কাছেই পাবেন। হাতের কাছের সহজলভ্য এই উপকরণ ব্যবহার করে মোবাইলের আঁচড় দূর করার সহজ কিছু পরামর্শ দিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল। সহজ পাঁচটি উপায় নিয়েই এই প্রতিবেদন।



কীভাবে মোবাইল ফোনের আঁচড় দূর করবেন?

মোবাইল ফোনের ছোটখাটো আঁচড় দূর করার প্রস্তুতি হিসেবে আপনাকে প্রথমে মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে ফেলতে হবে এবং ব্যাটারি খুলে রাখতে হবে। মোবাইল ফোনের ভেতরে যাতে তরল পদার্থ না ঢুকতে পারে সেজন্য হেডফোন, চার্জার ও অন্যান্য পোর্টগুলো টেপ ব্যবহার করে সিল করে নিতে হবে।
আঁচড় ঢাকতে টুথপেস্ট
একটি কটনবাড অথবা এক টুকরো নরম সুতি কাপড়ে সামান্য পরিমাণ টুথপেস্ট নিয়ে আঁচড় পড়া স্থানে আলতোভাবে ঘষতে পারেন। এতে দাগ উঠে যাবে। দাগ উঠে গেলে আরেকটি ভেজা কাপড় দিয়ে বাড়তি টুথপেস্ট মুছে ফেলতে হবে। তবে জেলজাতীয় টুথপেস্ট ব্যবহার করা যাবে না।

দাগ মুছতে সিরিশ কাগজ
হাত থেকে পড়ে গেলে যে দাগ পড়ে বা চোখা হয়ে যায়, তা দূর করতে এবং আঁচড়গুলো মসৃণ করতে সিরিশ কাগজ ব্যবহার করা যেতে পারে । তবে যতটা সম্ভব মসৃণ সিরিশ কাগজ ব্যবহার করা উচিত। খুব সাবধানে অনুসরণ করতে হবে পদ্ধতিটি, অন্যথায় তা আরও বেশি আঁচড়ের কারণ হতে পারে।
বেকিং সোডায় দাগ দূর
একটি পাত্রে ২ ভাগ বেকিং সোডা ও ১ ভাগ পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে পরিষ্কার নরম কাপড় দিয়ে আঁচড়ের ওপর লাগাতে হবে। পরে আরেকটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে সেই পেস্ট মুছে ফেলতে হবে।
 বেবি পাউডার দিয়ে দাগ দূর
মোবাইল ফোনের দাগ দূর করতে বেবি পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে। এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে অল্প বেবি পাউডারের সঙ্গে পানি মিশিয়ে টুথপেস্টের মতো পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে, যা দাগ ঢাকতে সক্ষম হবে। বেকিং সোডার মতো করেই বেবি পাউডার ব্যবহার করা যায়।
কাজে লাগে ভেজিটেবল ওয়েলছোট ও লুকানো আঁচড়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে ভেজিটেবল অয়েল, যা সাময়িক সমাধান হিসেবে ভালোই কাজ করে। আঁচড়ের ওপর এক ফোঁটা অয়েল নিয়ে মুছে ফেললে দ্রুত কসমেটিক ফিক্স হিসেবে কাজ করে।
অন্যান্য
মোবাইল ফোনের দাগ, আঁচড় দূর করার জন্য আরও বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে, যার মধ্যে গাড়ির আঁচড়ের দাগ দূর করার ক্রিম টার্টল ওয়্যাক্স, ৩এম স্ক্র্যাচ ও সোয়ার্ল রিমুভার ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়াও ডিম ও পটাশিয়াম অ্যালুমিনিয়ামের মিশ্রণ কাজে লাগে। ব্র্যাসো, সিলভোর মতো পলিশ দিয়েও কাজ চালানো যায়।

অনলাইনে নিজেকে নিরাপদ রাখার উপায়

অনলাইনে থাকা মানেই আপনি কোনো না কোনোভাবে সাইবার নজরদারির শিকার হচ্ছেন। এর থেকে নিজেকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন? যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) সাবেক কর্মী ম্যারি গ্যালিগান পাঁচটি উপায়ের কথা বলেছেন। এফবিআইয়ের নিউইয়র্ক অফিসের সাইবার দলের নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে ম্যারির। বর্তমানে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিলোইটির নিরাপত্তা ও প্রাইভেসিবিষয়ক পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। ম্যারির দেওয়া প্রাইভেসি বিষয়ক পরামর্শগুলো নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা সিএনএন।



১। প্রতিমাসে একবার পাসওয়ার্ড পরিবর্তনপাসওয়ার্ড আপনার জীবনে চাবির মতোই গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোনো দুর্বৃত্ত আপনার  কোনো ইমেইল বা অনলাইন অ্যাকাউন্টে ঢুকে পড়ে তবে আপনার অনলাইনের অন্যান্য অ্যাকাউন্টে ঢুকে পড়াটাও তার জন্য সহজ হবে। আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড যদি সহজে অনুমান করা যায় তবে তা হাতিয়ে নেওয়া সহজ হবে। গত কয়েক মাসে ইয়াহু, অ্যাডোবি, ইবের মতো সাইট নিরাপত্তা ত্রুটির কবলে পড়তে দেখা গেছে।
২। হোটেলে তথ্য দেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন
ম্যারি গ্যালিগানের পরামর্শ হচ্ছে চেক আউট বা হোটেল থেকে বের হবার সময় বা কেনাকাটা করার পর  আপনার সম্পর্কে তথ্য চাইলে ভুয়া তথ্য দেবেন। আপনার ফোন নম্বর, জিপ কোড এসব তথ্য একত্রিত করে আপনার সম্পর্কিত আরও তথ্য জানার কাজে লাগাতে পারে রিটেইলাররা। আপনার পছন্দ-অপছন্দ, আপনার বেতন, ক্রেডিট কার্ড বিষয়ক তথ্য জোগাড় করতে পারে। চেক আউট করার সময় আপনার দেওয়া তথ্য সুরক্ষায় দায়বদ্ধ থাকে না প্রতিষ্ঠান। তাই ম্যারির পরামর্শ হচ্ছে যতটা সম্ভব ফোন নম্বর বা অন্যান্য তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
৩। ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখাবেন না
কোথাও কী আপনার ফটো আইডি দেখানো প্রয়োজন? ফটো আইডির প্রয়োজন হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স না দেওয়া উচিত। প্রাইভেসির সাধারণ নিয়মই তাই। আপনার যতখানি তথ্য দিলে চলে তার বেশি একটুও দেবেন না। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখানো হলে জন্মদিন, ঠিকানার মতো তথ্যও জানিয়ে দেওয়া হয়। চিকিত্সার ক্ষেত্রেও যদি ফটো আইডির দরকার পড়ে তখনও ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরিবর্তে অফিসের পরিচয়পত্র বা অন্য কোনো আইডি দেখান।
৪। ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন সাবধান থাকুন
এফবিআইয়ের সাবেক সাইবার বিশেষজ্ঞ ম্যারি গ্যালিগানের পরামর্শ হচ্ছে ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার না করা। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা উচিত। অধিকাংশ ক্রেডিট কার্ডে জালিয়াতি থেকে সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকে কিন্তু চেকিং ও সেভিংস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ততখানি থাকে না। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটার আক্রমণ করা খুব সহজ বলে ম্যারি কখনও একই কম্পিউটার থেকে কেনাকাটা ও ব্যাংকিং করেন না। এমনকি যে ফোন থেকে তিনি কেনাকাটা করেন সে ফোন থেকে ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেন না।
৫। বিকল্প ইমেইল অ্যাকাউন্ট রাখুন
জাঙ্ক মেইল বা স্প্যাম মেইলের জন্য আপনার মূল মেইল অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি বিকল্প একটি অ্যাকাউন্ট রাখুন। যখন কোনো প্রতিষ্ঠানে মেইল অ্যাকাউন্ট দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে ম্যারি তাঁর বিকল্প মেইল দিয়ে আসেন। এ ডামি মেইলটিতেই যতো স্প্যাম, বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত মেইল এসে জমা হয়। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি হ্যাক হয় তখন মূল মেইল অ্যাকাউন্টটি সুরক্ষিত থাকে।

আরো পরামর্শ, তথ্যের জন্য ভিজিট করুন আমাদের ফেজবুক পেজ: বাংলাদেশ কম্পিউটার্স  এ।

♥ প্রযুক্তি পন্যের ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো কখনোই করা উচিত না ♥

রযুক্তিপণ্য কেনা ও তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সচরাচর আমাদের বেশ কিছু ভুল হয়ে যায়। একটু সচেতন থাকলেই কিন্তু এই ভুলগুলো আমরা সহজে এড়াতে পারি। প্রযুক্তিপণ্য-সংশ্লিষ্ট যে ভুলগুলোর কারণে আমাদের পস্তাতে হয় তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
উইন্ডোজ নির্বাচনের ক্ষেত্রে
উইন্ডোজ কেনার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সাবধান থাকা প্রয়োজন। উইন্ডোজ এক্সপি একসময় দারুণ জনপ্রিয় একটি পণ্য ছিল। কিন্তু উইন্ডোজ ভিসতা ছিল ফ্লপ। উইন্ডোজ ৭ ছিল জনপ্রিয় আবার উইন্ডোজ ৮ ততটা জনপ্রিয় হয়নি। ব্যবহারবান্ধব বলেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে উইন্ডোজের এসব সংস্করণ। কাজেই জনপ্রিয়তার ধারা বুঝে তবে উইন্ডোজ কিনুন।
ফ্ল্যাশ স্টোরেজের ক্ষেত্রে কৃপণতা নয়
ফ্ল্যাশ স্টোরেজ বা ফ্ল্যাশ ড্রাইভ কেনার ক্ষেত্রে কার্পণ্য না করাই ভালো। স্টোরেজ ড্রাইভ কেনার ক্ষেত্রে এর মূল্য যে সব সময় ক্রেতার বাজেটের সঙ্গে মিলবে তাও কিন্তু হয় না। তাই বলে কৃপণতা করে কম তথ্য ধারণক্ষমতার ফ্ল্যাশ স্টোরেজ কিনে ভুল করবেন না। কারণ অল্প স্টোরেজের ক্ষেত্রে এর অধিকাংশ জায়গাই অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) দখল করে নেবে।
ব্যাকআপ রাখতে ভুলে যাওয়া




প্রত্যেকেই জানি যে কোনো মূল সফটওয়্যার আপডেটের আগে তথ্য ব্যাকআপ রাখা প্রয়োজন। কিন্তু আমরা যেমন জানি স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবার, পরিমিত পানি পান করা দরকার কিংবা নিয়ম মেনে গাড়ি চালানো প্রয়োজন তা কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানি না, সেভাবেই ব্যাকআপ রাখার বিষয়টিও আমরা ভুলে যাই। ব্যাকআপ রাখার বিষয়টি মাথায় থাকলেও দেখা যায় হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করার মাঝপথে গিয়েই তা মনে হয়!
৬৩ শতাংশের কম চার্জ নিয়ে বাড়ির বাইরে যাওয়া
বাড়িতে থাকা অবস্থায় মোবাইল পণ্য বা ল্যাপটপে ৬৩ শতাংশ চার্জ থাকা অর্থ অনেক বেশি চার্জ থাকা। কিন্তু বাড়ির বাইরে পা রাখা মানেই ছয় মিনিটের জন্য বড়জোর নিশ্চিন্ত হয়ে থাকা যায় তাতে। বাড়ির বাইরে যেতে হলে চার্জ পরিপূর্ণ করে যাওয়াই ভালো।
পুরোনো অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর ফোন কেনা
সাধারণত পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড পণ্য কেনার ক্ষেত্রে দুই ধরনের ক্রেতার দেখা মেলে। একদল ক্রেতা ‘কোন কিছুতে কিছু আসে যায় না’ এমন ধরনের। তাঁরা মনে করেন, তাঁরা মোবাইল ব্যবহার করছেন এটাই বড় কথা, অ্যান্ড্রয়েডের কোন সংস্করণ চলছে—তাতে কিছু যায়-আসে না। আবার আরেক দল, যাঁরা আশা করেন পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড পণ্যটিকে কিটক্যাট সংস্করণের মতো নতুন অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ দিয়ে আপডেট করে নেবেন। ক্রেতাদের এই দ্বিতীয় দলটিকে সহজেই চেনা যায়। কারণ, প্রায়ই অ্যান্ড্রয়েড পণ্য কেনার কিছুদিন পর তাঁদের হায় হায় করতে দেখা যায়।
ভুল ফরম্যাটে ফাইল রাখা
ভবিষ্যতে নিরাপদভাবে ভিডিও বা কোনো কিছু সংরক্ষণ করে রাখার সময় ওই সময়কার কথা ভেবে ফরম্যাট করা উচিত। এমন কোনো ফরম্যাটে ফাইল সংরক্ষণ করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে সেই ফাইলের কপি প্রোটেকশন পদ্ধতি সহজ হয়। সব সময় যে ফরম্যাট সমর্থন করবে তাই ব্যবহার করা উচিত।
টিভি কেনার ক্ষেত্রে
টেলিভিশন কেনার ক্ষেত্রে বর্তমান ট্রেন্ড বুঝে কেনা উচিত। এখন জনপ্রিয় এমন টিভিও কিছুদিন পরই আপনার কাছে জঞ্জাল মনে হতে পারে। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে টিভি কেনা উচিত। যেমন—এখন থ্রিডি টিভি জনপ্রিয় হলেও প্রযুক্তি বিশ্বে ফোরকে বা আলট্রা এইচডি টিভির প্রচলন শুরু হচ্ছে। আপনি কোন টিভি কিনবেন তা একটু ভেবেচিন্তেই কিনুন।
আরো জানতে লাইক দিন  বাংলাদেশ কম্পিউটার্স  এর ফেসবুক পেজে

মোবাইল দ্রুত চার্জ দিবেন যেভাবে.....

এক্ষুনি বন্ধুর সঙ্গে কোথাও দেখা করতে যেতে হবে অথচ দেখলেন যে মোবাইলে চার্জ নেই। ওই সময় অল্প একটু চার্জ হলেও হয়তো কাজ চলবে কিন্তু তা না হলে দেরি হয়ে যাবে। মোবাইলে চার্জ দেওয়ার বিষয়টি অতি জরুরি কিন্তু অতিরিক্ত সময় লাগবে বলে ভাবছেন দেরি হয়ে যাবে। আপনি এ ধারণা বদলানোর জন্য এ তথ্যটিই যথেষ্ট। সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেটের বিশেষজ্ঞরা দ্রুত মোবাইল চার্জ দেওয়ার একটি পদ্ধতি সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছেন এ ধরনের পরিস্থিতিতে কীভাবে দ্রুত চার্জ দেবেন? চার্জারের সঙ্গে আপনার মোবাইল ফোনটিকে যুক্ত করার আগে কোনো অ্যাপস চালু থাকলে তা দ্রুত বন্ধ করে দিন এবং আপনার মোবাইল ফোনটিকে এয়ার প্লেন মোডে নিয়ে যান। এতে আপনার মোবাইলের সব ওয়্যারলেস রেডিও বন্ধ হয়ে যাবে, যাতে মোবাইল ফোনে কল করা, ওয়েব ব্রাউজ করা বা জিপিএস ব্যবহার করার সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। এতে বিশেষ যে সুবিধা হবে তা হচ্ছে আপনার মোবাইল ফোনটি স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রুত চার্জ হবে। এসময় ব্যাকগ্রাউন্ডে আপনার ফোনের ব্যাটারি থেকে চার্জ শেষ করার মতো কাজ বন্ধ থাকবে। ফোনের পাওয়ার বন্ধ করে দিয়ে চার্জ দিলেও একই রকম সুবিধা পেতে পারেন, তবে যাঁরা ঘড়ি বা অ্যালার্মনির্ভর, তাঁদের জন্য ফোনের পাওয়ার পুরো বন্ধ করে দেওয়া অবশ্য সঠিক সমাধান নয়। এই পদ্ধতিতে চার্জ দেওয়া হলে স্বাভাবিক পদ্ধতির চেয়ে খুব বেশি পার্থক্য হয় না। তবে তড়িঘড়ির সময়ে প্রতিটি মুহূর্ত মূল্যবান। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে চার্জ হওয়ার সময় নির্ভর করে ব্যাটারির আকার ও চার্জারের ক্ষমতার ওপর। দ্রুত চার্জ দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ মনে রাখতে হবে তা হচ্ছে কতখানি চার্জ হচ্ছে তা বারবার না দেখা। ব্যাকলিট ও ডিসপ্লে যথেষ্ট পরিমাণ চার্জ খায়। তড়িঘড়ির সময় কতখানি চার্জ হচ্ছে তা দেখতে গেলে ডিসপ্লেতে চার্জ নষ্ট হবে। তার চেয়ে বরং কিছুক্ষণ ধৈর্য ধরুন এবং ফোনটিকে চার্জ হতে দিন এবং যখন স্থান ত্যাগ করবেন তার আগে ফোনটি চার্জার থেকে খুলে নিন।
লাইক দিয়ে জয়েন করুন  বাংলাদেশ কম্পিউটার্স এর ফেসবুক পেজ