বিভিন্ন ভাষায় পরিবর্তন করুন

মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৪

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখার উপায়

ফেসবুক আমরা প্রায় সবাই ব্যবহার করি, ফেসবুক একনাম্বার সোস্যাল সাইট এটাতে কোন ভুল নাই।সারাদিন ফেসবুকে থাকেন কত বন্ধু আপনার। হঠাৎ একদিন দেখলেন আপনার ফেসবুকটি বন্ধ হয়ে গেছে আর খুলছে না। তখন অবশ্যই অনেক মন খারাপ হবে। আর তাই যেন এমন বিপদ না হয় সে জন্যই এই লেখাটি।
কিভাবে নিরাপদ রাখবেন আপনার ফেসবুকঃ

১. শক্ত পাসওয়ার্ড দিনঃ 

ফেসবুক নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড খুব জরুরী একটা বিষয়।আপনার পাসওয়ার্ড যত মজবুত হবে অ্যাকাউন্ট তত নিরাপদ হবে।অনেকেই আছেন যারা এই দিকটা খেয়াল করে না।তারা পাসওয়ার্ড অনেক ছোট বা সহজ ভাবে দেন।যার ফলে একদিন দেখা যায় তার ফেসবুক বন্ধ হয়ে গেছে।  পাসওয়ার্ড দেবার ক্ষেত্রে কয়েকটি দিক মাথায় রাখা জরুরী সেগুলো হলোঃ
ক) পাসওয়ার্ড কখনো আপনার মোবাইল নাম্বার দিবেন না। 
খ) আপনার নাম বা আপনার কোন প্রিয় ব্যক্তির নাম দিবেন না। 
গ) আপনার পোষা প্রাণির নাম দিবেন না। 
ঘ) পাসওয়ার্ড অবশ্যই ১৫ থেকে ৩০ অক্ষরের মধ্যে দিবেন এবং সেখানে কিছু অক্ষর,নাম্বার, কিছু ৳%&( এই জাতীয় সিম্বল দিবেন। আরো ভালো হয় যদি মাঝে কোন স্পেচ দেন। যেমন-  jhb768jhbc@#~kha-/
ঙ) এবং পাসওয়ার্ড অবশ্যই নিয়মিত আপডেট করবেন।
আপনার পাসওয়ার্ড যেভাবে পরিবর্তন করবেনঃ প্রথমে Accont Setting এ যান তারপর দেখুন Password অপশন আছে এবার এখানে দেখুনএডিট লেখা আছে এডিট এ ক্লিক করুন আপনার এখনকার পাসওয়ার্ড দিন তারপর দুইবার আপনার নতুন পাসওয়ার্ড দিন এবার সেভ করুন।

২. Trusted Contact যোগ করেঃ

Trusted Contact যোগ করলে যদি কখনো ফেসবুকে সমস্যা হয় তাহলে আপনি তাদের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টকে ফিরে পেতে পারেন। এখানে আপনি তিনজনকে Trusted Contact হিসাবে রাখতে পারবেন। অবশ্যই আপনি যাদের চেনেন এবং যারা বিপদে সাহায্য করবে তাদের Trusted Contact হিসাবে সিলেক্ট করবেন।  যেভাবে Trusted Contact  সিলেক্ট করবেন আপনার ফেসবুক Account Setting এ যান এবার Security তে যান এখানে Trusted Contact এর এডিট এ ক্লিক করুন।এবার তিনজন কে সিলেক্ট করে সেভ করুন।

৩. ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড ভেরিফিকেশনঃ

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলার সময় একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠায় ইমেইলে অনেকে সেটি কনফার্ম করে না।অবশ্যই সেটি কনফার্ম করে নিন। এবং আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে ফেসবুক ভেরিফিকেশন করে নিন। যেভাবে মোবাইল ভেরিফিকেশন করবেনঃ প্রথমে ফেসবুক Account Security তে যান।তারপর মোবাইল এ ক্লিক করুন এবার এখানে একটি মোবাইল নাম্বার দিন,দেখুন আপনার মোবাইল এ একটি মেসেজ আসছে সেখানে একটি কোড দেয়া আছে সেটি কনফার্ম করুন। 

৪. মোবাইল লগিন কনফার্ম কোডঃ

যখন আপনি আপনার ফেসবুকে লগিন করবেন তখন ফেসবুক থেকে আপনার মোবাইল এ একটি কনফার্ম কোড পাঠাবে সেই কোডটি দিয়ে আপনাকে লগইন কনফার্ম করতে হবে। এটির মাধ্যমে আপনি যখনি লগইন করবেন তখনই আপনাকে এই কোডটি দিয়ে কনফার্ম করতে হবে।  তবে আপনার নিজের পিসি দিয়ে অবশ্য বারবার কোড দিতে হবে না। যখন অন্য কোন ব্যক্তি আপনার ফেসবুকে লগিন করার চেষ্টা করবে তখন আপনার মোবাইল এ কোড আসবে তার মানে আপনি যখন কোডটি পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে অন্য কেউ আপনার অ্যাকাউন্ট এ ঢুকতে চেষ্টা করছে।তখনি আপনি ব্যবস্হা নিতে পারবেন। 

কিভাবে এটি করবেনঃ 

প্রথমে আপনার অ্যাকাউন্ট এর Account Setting এ যান তারপর Security Setting এ যান এবার  Login Approvals  এ ক্লিক করুন Require a security code to access my account from unknown browsers এটিতে টিক দিন এবার একটি বক্স আসবে। সেখানে Get Started এ ক্লিক করুন।
এবার আর একটি বক্স আসবে এখান থেকে আপনার কি ধরনের মোবাইল সেটা সিলেক্ট করুন এবার Continue এ ক্লিক করুন।   আপনার যদি Android/I phone ফোন হয় তাহলে তাহলে আপনার ফোন থেকে ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশান এ ক্লিক করে এটি অ্যাক্টিভ করতে হবে। অন্য কোন ফোন হলে আপনাকে ফেসবুক একটি কোড দিবে সেটি দিয়ে আপনাকে কনফার্ম করতে হবে।
:) সেলিম
 

মোবাইলে ফ্রী কথা বলার সেরা যত সফটওয়্যার

কেমন আছেন আশা করি ভালোই আছেন।অনেকদিন পর মনে হল লিখছি জানিনা কেমন হলো। কথা বলার জন্য আমরা সবাই প্রতিদিন অনেক টাকা খরচ করি।এটা আমাদের অনেকটা সাধারন বিষয় হয়ে গেছে।কিন্তু অনেকে জানেনা তারা অনেক কম খরচে কথা বলতে পারে যেখান তাদের অনেক টাকা সাশ্রয় হতে পারে।আজ আমি বলবো যে সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে ফ্রীতে কথা বলা যায়।
প্রয়োজনীয় উপকরনঃ
যে কোন একটি সফটওয়্যার।
ইন্টারনেট কানেকশন।
যার সাথে কথা বলবেন তারও একই সফটওয়্যার এবং ইন্টারনেট কানেকশন।
তাহলে জেনে নেয়া যাক কি কি সফটওয়্যার দিয়ে ফ্রীতে কথা বলা যায়।


  1. স্কাইপঃ স্কাইপের মাধ্যমে স্কাইপ থেকে স্কাইপে ফ্রী কথা বলা যায়।এটাই সবচেয়ে নাম করা সফটওয়্যার।এটা কম্পিউটার এবং মোবাইলে ব্যবহার করা যায়।এটাতে ভিডিও কল ও করা যায়।
  2. ভাইবারঃ এটা মোবাইল এবং কম্পিউটার দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।এটার মাধ্যমে কল করা মেসেজ আদান-প্রদান করা এবং ফাইল শেয়ার করা যায়।
  3. Fring: অডিও কল,ভিডিও কল এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।শুধুমাত্র এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্ট এ কল করা যায়।এর মাধ্যমে টাকার মাধ্যমে ফোনে ও কল করা যায়।
  4. ট্রুফোনঃ এটা ইন্সটল করার পর আপনি অন্য ইউজারদের সাথে ফ্রী কল করতে পারবেন।তাছাড়া মোবাইল বা লান্ডফোনে ও কম রেটে কথা বলতে পারবেন।
  5. লাইনঃ এটা ফ্রী অডিও ও ভিডিও কল করতে দেয় এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।এটা কম্পিউটার ও মোবাইল দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।
  6. 3CX: এটা ও ফ্রী কল করার সেবা প্রদান করে।
  7. ফ্রেন্ডকলারঃ  এটা মাধ্যমে ভিডিও ও অডিও কল করা যায়।কম্পিউটার ও মোবাইল দুইটাতেই সমান ভাবে ব্যবহার করা যায়।এর মাধ্যমে ফেসবুক বন্ধুদের সাথে ও কথা বলা যায়।
  8. ব্বসলেডঃ এটা ও কল ও মেসেস প্রদানের সুবিধা দিয়ে থাকে।
  9.  নিমবাজঃ এটা অনেক সুন্দর একটা সফটওয়্যার।নিমবাজ দিয়ে কল এবং মেসেজ দুইটাই করা যায়।এটা মোবাইল এবং কম্পিউটার দুইটাতেই ব্যবহার করা যায়।
  10. টাজ্ঞঃ ফ্রী অডিও,ভিডিও কল এবং মেসেজ আদান প্রদান করা যায়।মোবাইল এবং কম্পিউটার এ সমান ভাবে ব্যবহার করা যায়।তাছাড়া আরো অনেক কিছু আছে। আশা করি আপনার অনেক কাজে লাগবে।ভালো থাকবেন
 :) সেলিম

মোবাইল ফোন চুরির দিন শেষ

মোবাইল ফোন চুরি বা ছিনতাই করে তা সস্তা দরে চোরাই বাজারে বিক্রি করে দেয়ার দিন শেষ। এখন চুরি বা ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন কিনলেই পড়তে হবে বিপাকে। এমনকি আইনি বেড়াজালেও আটকে যাবে চোর। যত দূরত্বে আর যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোন আর সচল থাকবে না এবং দ্রুতই অপরাধীকে শনাক্ত করা যাবে।
বর্তমানে মোবাইল ফোন চুরি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাচ্ছে। রাজধানী ঢাকায় চুরি বা ছিনতাইয়ে হার সবচেয়ে বেশি। তবে এক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বরটি অবশ্যই কোথাও লিখে রাখতে হবে। কারণ বিপদে পড়লে মোবাইল ফোন শনাক্ত কিংবা নিষ্ক্রিয় করতে (IMEI) নম্বরই হবে আপনার রক্ষাকবচ। এই নম্বরের মাধ্যমেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো আপনাকে দ্রুত সহায়তা করতে পারবে। এ ঘটনা যে শুধু মোবাইল ফোনের জন্যই প্রযোজ্য তা নয়। বরং যে কোনো তারহীন প্রযুক্তিপণ্যের জন্যই প্রযোজ্য।
চুরি কিংবা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন দ্রুতই ব্ল্যাকলিস্ট হয়ে যাবে। আর তা থেকেই অকার্যকর করা হবে নির্দিষ্ট মোবাইল হ্যান্ডসেটকে। এমনই এক ঘোষণা দিয়েছে কানাডা। এই মুহূর্তে দেশটির ওয়্যারলেস টেলিকমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন (সিডব্লিউটিএ) সূত্র জানিয়েছে, বাজারে আসা নতুন এবং পুরনো যে কোনো মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই নম্বর এখন থেকে সুনির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত থাকবে। প্রকৃত গ্রাহক চুরি যাওয়া হ্যান্ডসেটের এ নম্বরটি ব্ল­্যাকলিস্ট করলেও তাৎক্ষণিক সেটটিকে সেলফোন নেটওয়ার্কে ব্যবহার অযোগ্য করা হবে। অর্থাৎ হ্যান্ডসেট চুরি হলেও তা আর ব্যবহার উপযোগী থাকবে না।
প্রসঙ্গত, আইএমইআই একটি আন্তর্জাতিক কোডিং পদ্ধতি। এটি জিএসএম, এইচএসপিএ, এইচএসপিএ+ এবং এলটিই নেটওয়ার্কে খুব সহজেই শনাক্তযোগ্য। বিশ্বের অধিকাংশ মোবাইল ফোনই এ নেটওয়ার্কে পরিচালিত হয়। আর এ সবগুলো নেটওয়ার্কে ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেনটিটি নম্বর (আইএমইআই) শনাক্ত করা সম্ভব। এ প্রসঙ্গে সিডব্লিউটিএ সংগঠনের সভাপতি বারনার্ড লর্ড বলেন, হারিয়ে যাওয়া হ্যান্ডসেটগুলোকে তাৎক্ষণিক ব্ল্যাকলিস্ট করা হবে। আর দ্রুতই তা নিষ্ক্রিয় করে ব্যবহার অযোগ্য পদ্ধতি কার্যকর করা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। অপরাধী কিংবা চোর চক্রের এ ধরনের চোরাই কার্যক্রম শিগগিরই রুখে দেয়া যাবে। কারণ চুরি হওয়া মোবাইল ফোন কিংবা প্রযুক্তিপণ্য যদি ব্যবহার না করা যায় তাহলে চুরি করে কোনো লাভ হবে না।
এরই মধ্যে চুরি যাওয়া মোবাইল ফোনের কালো তালিকা প্রস্তুতিতে (ProtectYourData.ca) এ সাইটে তথ্য নিবন্ধনের সুযোগ পাচ্ছেন কানাডার নাগরিকরা। এর পরিসর এবং নিবন্ধন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার কাজ এগিয়ে চলেছে। সিডব্লিউটিএ সংগঠনের মুখপাত্র অ্যাসলি স্মিথ এ উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, চুরি কিংবা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের অবস্থান শনাক্ত এখন কোনো জটিল কাজ নয়।
এ প্রযুক্তি যে কোনো অপরাধ শনাক্তে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় এবং কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। প্রশ্ন এখন এর ব্যাপকতা আর দ্রুততা নিয়ে। আর তা নিশ্চিত করতেই নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু করা হচ্ছে।
এটি এক ধরনের স্বেচ্ছাশ্রম ঘরানার কার্যক্রম। ২০১২ সালের নভেম্বর থেকে এ কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে পরিচালনা করা হলেও এখন তা পুরোপুরি কাজ করছে। এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালনায় ২ কোটি ডলার ব্যয় হলেও ভুক্তভোগীরা এখানে সেবা পাবেন একেবারেই বিনামূল্যে।
এ উদ্যোগের ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে স্মিথ বলেন, সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত কিংবা নিবন্ধিত নয় এমন সদস্যদেরও এ সেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করা হবে। ফলে পুরো প্রক্রিয়াই একটি আন্তর্জাতিক তথ্য কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কাজ করবে। তাই এ সেবার ধারাবাহিকতা নিয়ে কোনো সংশয়েরই অবকাশ নেই। -মিছিল খন্দকার

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

১০টি শারীরিক কেৌশল

১) অনেক সময় গলার ভেতরে এমন জায়গায় হঠাৎ চুলকানী শুরু হয় যে, কি করবেন দিশেহারা হয়ে পড়েন। ওই জায়গাটি চুলকে নেওয়ার কোন উপায়ও থাকে না। কিছু সময় কানে টান দিয়ে ধরে রাখুন দেখবেন চুলাকনী উধাও।
২)  অনেক শব্দের মধ্যে বা ফোনে কথা স্পষ্ট শুনতে পারছেন না? কথা শোনার জন্য ডান কান ব্যবহার করুন। দ্রুত কথা শোনার জন্য ডান কান খুব ভাল কাজ করে এবং গান শোনার জন্য বাম কাজ উত্তম।
৩) বড় কাজটি সারবেন, কিন্তু আশে পাশে টয়লেট নেই? আপনার ভালবাসার মানুষের কথা ভাবুন। মস্তিষ্ক আপনাকে চাপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
৪)  পরের বার ডাক্তার যখন আপনার শরীরে সুঁই ফুটাবে তখন একটি কাশি দিন। ব্যথা কম লাগবে।
৫)  বন্ধ নাক পরিষ্কার বা সাইনাসের চাপ থেকে মুক্তি পেতে মুখের ভেতরের তালুতে জিহ্বা চেপে ধরুন। এরপর দুই ভ্রুর মাঝখানে ২০ সেকেন্ড চেপে ধরুন। এভাবে কয়েক বার করুন, দেখুন কি হয়!
৬) রাতে অনেক খেয়ে ফেলেছেন এবং খাবার গলা দিয়ে উঠে যাচ্ছে। কিন্তু ঘুমাতেও হবে। বাম কাত হয়ে শুয়ে পড়ুন। অস্বস্তি দূর হবে।
৭)  কোন কিছুর ভয়ে বিচলিত? বুক ধক ধক করছে? বুড়ো আঙ্গুল নাড়তে থাকুন এবং নাক দিয়ে পেট ভারে সজোরে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে ছাড়ুন। স্বাভাবিক হয়ে যাবেন।
৮)  দাঁত ব্যথা? এক টুকরো বরফ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনীর মাঝামাঝি জায়গার উপর তালুতে ঘষুন। দেখুনতো ব্যথা কমলো কিনা!
৯)  কোন কারণে চোখের সামনে পুরো পৃথিবী ঘুরছে? কোন শক্ত জায়গা বা জিনিসে কান সহ মাথা চেপে ধরুন। পৃথিবী ঘোরা বন্ধ করে দেবে।
১০)  নাক ফেটে রক্ত পড়ছে? একটুখানি তুলা নাকের নিচ বরাবর যে দাঁত আছে তার মাড়ির পেছনে বসান, এবার জোরে ওখানে তুলাটি চেপে ধরুন। রক্তপাত বন্ধ!
:)  সেলিম